সিংহাসনের ক্ষয়রোগ – মোহিত চট্টোপাধ্যায়
◆ বিষয়বস্তু ◆
মোহিত চট্টোপাধ্যায় ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকে একটি কল্পিত কাহিনির বর্ণনা করেছেন যেখানে রাজা মৃত, রাণী রহস্যময়ী। দূর্গের পুষ্প উদ্যান নিলামকে কেন্দ্র করে সাধারণ জনতার প্রতিবাদ সৈনাধ্যক্ষ, পল্লীসেবক, বৈজ্ঞানিক, বার্তা অধিকর্তা, দূর্গশাসক ও রাণীর মিলিত প্রয়াসকে ভূলন্ঠিত করে দিয়েছে। নাট্যকার মোহিত চট্টোপাধ্যায় আসলে স্বাধীনতা পরবর্তী বিভক্ত ভারতবর্ষের রাজনৈতিক ঘূর্ণাবর্তকে রূপকের আশ্রয়ে তুলে ধরেছেন ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকের মধ্য দিয়ে।
◆ প্রথম প্রকাশ ◆
● ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকটি প্রথম প্রকাশিত হয় – নক্ষত্র পত্রিকায়, ১৯৬৭ সালে।
● ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকটি প্রথম অভিনীত হয় – দীপেন্দ্র সেনগুপ্ত নির্দেশনায় ১৯৬৭ সালে (সংস্থা – অনুকার)
◆ অঙ্ক – দৃশ্য ◆
● সিংহাসনের ক্ষয়রোগ নাটকে তিনটি দৃশ্য আছে।
● দৃশ্য তিনটি সংঘটিত হয়েছে প্রাচীন দূর্গ কক্ষে।
● প্রথম দৃশ্যে সময় উল্লেখ আছে – সকাল দশটা।
● ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকের অঙ্ক দৃশ্য বিভাজন নেই।
◆ চরিত্র ◆
● পুরুষ চরিত্র –
জীবনলাল, দূর্গশাসক, সৈনাধ্যক্ষ, পল্লীসেবক, বার্তা অধিকর্তা, বৈজ্ঞানিক, চিত্রকর
● স্ত্রী চরিত্র –
রাণী ও চিত্রলেখা,
◆ সঙ্গীত ◆
সিংহাসনের ক্ষয়রোগ নাটকে কোনো সঙ্গীত নেই।
চিত্রকর চরিত্র