সিংহাসনের ক্ষয়রোগ –  মোহিত চট্টোপাধ‍্যায়

বিষয়বস্তু


মোহিত চট্টোপাধ‍্যায় ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকে একটি কল্পিত কাহিনির বর্ণনা করেছেন যেখানে রাজা মৃত, রাণী রহস‍্যময়ী। দূর্গের পুষ্প উদ‍্যান নিলামকে কেন্দ্র করে সাধারণ জনতার প্রতিবাদ সৈনাধ‍্যক্ষ, পল্লীসেবক, বৈজ্ঞানিক, বার্তা অধিকর্তা, দূর্গশাসক ও রাণীর মিলিত প্রয়াসকে ভূলন্ঠিত করে দিয়েছে। নাট‍্যকার মোহিত চট্টোপাধ‍্যায় আসলে স্বাধীনতা পরবর্তী বিভক্ত ভারতবর্ষের রাজনৈতিক ঘূর্ণাবর্তকে রূপকের আশ্রয়ে তুলে ধরেছেন ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকের মধ‍্য দিয়ে।

প্রথম প্রকাশ


● ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকটি প্রথম প্রকাশিত হয় – নক্ষত্র পত্রিকায়, ১৯৬৭ সালে
● ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকটি প্রথম অভিনীত হয় – দীপেন্দ্র সেনগুপ্ত নির্দেশনায় ১৯৬৭ সালে (সংস্থা – অনুকার)

অঙ্ক – দৃশ‍্য


● সিংহাসনের ক্ষয়রোগ নাটকে তিনটি দৃশ‍্য আছে।
● দৃশ‍্য তিনটি সংঘটিত হয়েছে প্রাচীন দূর্গ কক্ষে।
● প্রথম দৃশ‍্যে সময় উল্লেখ আছে – সকাল দশটা।
● ‘সিংহাসনের ক্ষয়রোগ’ নাটকের অঙ্ক দৃশ‍্য বিভাজন নেই।

চরিত্র


● পুরুষ চরিত্র –
জীবনলাল, দূর্গশাসক, সৈনাধ‍্যক্ষ, পল্লীসেবক, বার্তা অধিকর্তা, বৈজ্ঞানিক, চিত্রকর
● স্ত্রী চরিত্র –
রাণী ও চিত্রলেখা,

সঙ্গীত


সিংহাসনের ক্ষয়রোগ নাটকে কোনো সঙ্গীত নেই।