প্রথম প্রতিশ্রুতি : প্রশ্নোত্তর আলোচনা
(২১)
২৭৩) রামকালী গঙ্গাস্নানের জন্য গিয়েছিলেন – ত্রিবেণী।
২৭৪) রামকালী গঙ্গাস্নানে নিয়ে যেত – সত্য, নেড়ু আর পুণ্যিকে।
২৭৫) রামকালীকে চিঠি দেওয়া রানারটির নাম – গোকুল দাস।
২৭৬) রামকালী গঙ্গাস্নানের জন্য ভাড়া করেছিলেন – একটা পারাণী।
২৭৭) রামকালীর সঙ্গে গোকুল দাসের দেখা হয়েছিল – ত্রিবেণীতে।
২৭৮) রামকালীর জন্য চিঠি এসেছিল – কলকাতা থেকে।
২৭৯) রামকালী নবকুমারের পরিবারকে সত্যর জন্য পছন্দ করেছিলেন – পরিবারের লোকসংখ্যা কম বলে।
২৮০) রামকালীকে পাথরের ঠাকুর আখ্যা দেন – দীনতারিণী।
২৮১) ভুবনেশ্বরীর অন্তরের একমাত্র সুহৃদ – সারদা।
২৮২) নিতাই এর মামার নাম – শ্রী কৃষ্ণধন দত্ত।
২৮৩) রামকালীর পাওয়া চিঠির বিষয় ছিল – সত্যর ওপর অত্যাচার।
(২২)
২৮৪) রামকালী সত্যর বাড়ি গিয়েছিল – ফাল্গুন মাসে।
২৮৫) রামকালী সত্যকে বাড়ি নিয়ে যেতে এসেছিল – পুণ্যির বিয়ে উপলক্ষে।
২৮৬) রামকালীর আসার খবর নবকুমারের বাড়িতে দিয়েছিল – নিতাই।
২৮৭) রামকালীকে নবকুমারের বাড়ির দরজায় অভ্যর্থনা জানিয়েছিল – নীলাম্বর।
২৮৮) রামকালী সত্যকে নিয়ে যেতে চেয়েছিল – ফাল্গুন মাসের শেষে, সর্বশুদ্ধা ত্রয়োদশীর দিন।
২৮৯) রামকালীর সঙ্গে সত্যর দেখা করিয়ে দেবার জন্য সত্যকে এনেছিল – সদু
২৯০) পুণ্যির বিয়ে ছিল – ১৬ই বৈশাখ।
২৯১) বুদ্ধির খেলায় সত্য পরাজিত করেছে – রামকালীকে।
২৯২) সত্যর সঙ্গে নবকুমারের বাক্য বিনিময় শুরু হয় – ২২নং পরিচ্ছেদে।
২৯৩) সত্যর সঙ্গে নবকুমারের প্রথম কথোপকথনের প্রসঙ্গ – চিঠি পাঠানো।
২৯৪) রামকালীকে চিঠি পাঠিয়েছিল – ভবতোষ মাস্টার, নিতাই ও নবর অনুরোধে।
(২৩)
২৯৫) পুণ্যি সত্যর থেকে ছোটো – ১বছরের।
২৯৬) পুণ্যির বিয়েতে সত্যর যাওয়া হয়নি – এলোকেশীর রক্ত আমাশয়ের কারণে।
২৯৭) সদুর চেষ্টায় পুণ্যির বিয়েতে সত্য নব’র যতদিনের জন্য যাওয়া ঠিক হয়েছিল – ৩দিন।
২৯৮) পুণ্যির বিয়েতে যেতে না পারায় নীলাম্বর লৌকিকতা বাবদ পত্র প্রেরকের হাতে পাঠিয়েছিল – ২টাকা।
(২৪)
২৯৯) নীলাম্বর প্রতি রাত্রে যায় – উল্লাসী বাগদানীর বাড়ি।
৩০০) নবকুমারের মিথ্যে কথা ধরে ফেলে সত্যর নবর সঙ্গে কথা বন্ধ করেছিল – ৫দিন।
৩০১) নীলাম্বর সকালবেলা পড়েন – চন্ডীর পুঁথি, মহিমস্তব।
৩০২) এলোকেশী সত্যকে যে নিত্যকর্মটি শিখিয়েছে – শ্বশুর শাশুড়ির পদবন্দনা।
৩০৩) এলোকেশী সত্যকে এই নিত্যকর্মটি শিখিয়েছে – সদু মারফত।
৩০৪) কলকাতা বাসের প্রসঙ্গ সত্য প্রথম তুলেছিল – ২৪নং পরিচ্ছেদে।
(২৫)
৩০৫) রামকালীর বাড়িতে আগুন লেখেছিল – বাইরের বড় দুখানা আটচালায়।
৩০৬) রামকালীর বাড়িতে আগুন লেখেছিল – চতুর্দশীর দিন।
৩০৭) রামকালীর বাড়িতে আগুন লেখেছিল যার অন্যমনস্কতায় – তরু ঘোষালের।
৩০৮) তরু জ্বলন্ত কাঠটা ছুঁড়েছিল – দাঁড়কাকের দিকে।
৩০৯) দীনতারিণী মারা গেলেন – পক্ষাঘাতে।
৩১০) কুঞ্জর যে ছেলে রামকালীর কাছে কবিরাজি শেখে – রাসু।
৩১১) বিভিন্ন কাজকর্মে রামকালীর ডানহাত – রাসু।
৩১২) দীনতারিণীর শ্রাদ্ধে নব সত্যকে আনতে গেল – রাসু।
৩১৩) সত্য বাপের বাড়ি এল – সাড়ে তিনবছর পর।
৩১৪) সত্যকে আনতে রাসু নিয়ে গিয়েছিল – গরুর গাড়ি।
৩১৫) সত্যদের শৈশবের খেলাঘর – বটগাছের তলায়।
৩১৬) রামকালীর বাড়ির গিন্নী – দীনতারিণী।
৩১৭) রামকালীকে দেখলে নবকুমারের মনে হয় – বিরাট বটবৃক্ষ।
৩১৮) বিরাট যজ্ঞির বাড়িতে সত্য নবর দেখা করিয়ে দিয়েছিল – নেড়ু।
৩১৯) সত্য নবর সঙ্গে দেখা করেছিল – সন্ধের সময় বটগাছতলায়।
৩২০) নবকুমার শ্বশুরবাড়ি থেকে বাড়ি ফিরেছিল – বুধবারে।
৩২১) সত্যর প্রথম সন্তান সম্ভাবনার খবর শ্বশুরবাড়িতে দিতে যায় – রাখু আর গিরি তাঁতিনী।
৩২২) সত্যর শ্বশুরবাড়িতে খবরের সঙ্গে উপহারস্বরূপ পাঠানো হয় – এক হাঁড়ি ঘানি ভাঙা তেল, একটা মটকি ভর্তি কাঁচাগোল্লা।
(২৬)
৩২৩) এলোকেশী সত্যর সন্তান সম্ভাবনার কথা শুনে খবরদাত্রীকে পুরস্কৃত করেছিলেন – একটি নতুন কাপড় দিয়ে।
৩২৪) সত্যর প্রথম সন্তান ছিল – মেয়ে।
৩২৫) ভুবনেশ্বরী মারা গেল – ভেদবমিতে।
৩২৬) মৃত্যুপথযাত্রী ভুবনেশ্বরীকে পাওয়া গিয়েছিল – ঘাটে, শেষরাত্রে।
৩২৭) মৃত্যুপথযাত্রী ভুবনেশ্বরীকে প্রথম দেখেছিল – বাগদী বুড়ি।
৩২৮) মৃত্যুর আগে ভুবনেশ্বরী খাবার জন্য কেটেছিল – ৩টে মোচা।
৩২৯) সত্যর দ্বিতীয় সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়েছে – যেদিন ভুবনেশ্বরী মারা গিয়েছেন।
৩৩০) ভুবনেশ্বরী মৃত্যুর আগে যে শব্দ উচ্চারণ করেছিল – ছিঃ।
৩৩১) ভুবনেশ্বরীর মৃত্যুর খবর সত্যকে দিয়েছিল – এলোকেশী।
(২৭)
৩৩২) সারদা যা বলে আক্ষেপ করেন – আমার যেমন ভাগ্য।
৩৩৩) লক্ষ্মীকান্তের শ্রাদ্ধে রাসুর যাওয়া হয়নি – রক্ত আমাশার কারণে।
৩৩৪) পটলীর কোষ্ঠি দেখে পতিগৃহে যাত্রা সম্পর্কে বিধি নিষেধ আরোপ করেছিলেন – জ্যোতিষার্ণব ঠাকুর।
৩৩৫) পটলীর স্বামী সন্দর্শনে বিপদ আছে – ১৮বছরের আগে।
৩৩৬) দীনতারিণীর অত বড় শ্রাদ্ধে আসতে পারেনি – পটলী।
৩৩৭) সংসারে ভুবনেশ্বরীর শূন্যস্থানটা গেছে – সারদার দখলে।
৩৩৮) যে শাস্ত্রবাক্যটা পটলী প্রমাণ করেছে – অতি বড় সুন্দরী না পায় বর।
৩৩৯) পটলীর শ্বশুরবাড়িতে যার কথা মনে আছে – সত্য।
৩৪০) রাসুর বড়ছেলের নাম – বনবিহারী।
৩৪১) নেড়ুর প্রাণপুতুল ছিল – বনবিহারী।
৩৪২) রাসুর বড় ছেলেকে সহ্য করতে পারেনা – অভয়া।
৩৪৩) আঠেরো বছরের পটলীকে তুলনা করা হয়েছে – পদ্মফুলের সঙ্গে।
৩৪৪) সারদাকে যে ফুলের সঙ্গে তুলনা করা চলে – অপরাজিতা।
৩৪৫) পটলীকে বাপের বাড়ি থেকে সব দিলেও যেটা দেয়নি – ঢেঁকি।
৩৪৬) পটলীর বাপের বাড়ি থেকে ঢেঁকি দেয়নি এটা নজরে পড়েছিল – নন্দরাণীর।
৩৪৭) পটলীর শ্বশুরবাড়ি আসার সময় সারদা রাসুর দাম্পত্য অতিবাহিত হয়েছে – ১৬-১৭ বছর।
৩৪৮) ১৬/১৭ বছরের দাম্পত্যে সারদা বাপের বাড়ি কাটিয়েছে – ৪/৫বছর।
৩৪৯) পটলীর যখন ১৮ বছর বয়স রাসুর তখন বয়স – ৩৪বছর।
৩৫০) পটলী শ্বশুরবাড়িতে প্রথমদিনে শুয়েছিল – অভয়ার কাছে।
(২৮)
৩৫১) বৈবাহিক কলহের কারণে প্রায় তিরিশ বছর পর পিত্রালয়ে এসেছে – শশীতারা।
৩৫২) শশীতারা – কুঞ্জকালীর দিদি।
৩৫৩) বৈবাহিক কলহ ছিল – জয়কালী ও শশীতারার শ্বশুরের মধ্যে।
৩৫৪) সারদার স্নেহের আশ্রয় ছিল – ভুবনেশ্বরীর কাছে।
৩৫৫) রামকালীর অজ্ঞান হয়ে যাবার খবর শশীতারাকে দিয়েছিল – রাসুর বড় ছেলে।
৩৫৬) রামকালী অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল – ভিতরবাড়িতে।
৩৫৭) শশীতারা তুকতাক শিখেছিল – বাগদী বউ এর থেকে।
৩৫৮) পটলীর খাবার দাবারের দেখভাল করে – সারদা।
৩৫৯) ভুবনেশ্বরীর প্রতি রামকালীর যে ভাব ছিল – বাৎসল্যমিশ্রিত প্রীতি।
৩৬০) রামকালীর ভাঙন ধরা স্বাস্থ্যের ক্ষয়পূরণের জন্য সংকল্প করলেন – তীর্থযাত্রার।
৩৬১) অসুস্থ রামকালীর প্রতি উদ্বেগের কারণে চন্ডীমন্ডপে রামকালীর অলক্ষে রাত কাটিয়েছিল – রাসু।
৩৬২) সারদার দেওয়া যে খাবারে পটলী প্রথম না বলেছিল – তিলপিটুলি বেগুনভাজা।
৩৬৩) যার প্রতি অপরাধবোধ রামকালীকে পীড়িত করত – সারদার প্রতি
৩৬৪) সারদা রামকালীর কাছে আবদার করেছিল – রামকালীর সঙ্গে তীর্থযাত্রার।
৩৬৫) রামকালী তীর্থযাত্রায় যাদের সঙ্গে নেবার কথা ভাবেন – মোক্ষদা ও সারদা।
৩৬৬) রামকালী ক্ষতিপূরণ হিসাবে সারদাকে যা দেবেন ভেবেছেন – খাস কুড়ি বিঘা ধান জমি।
(২৯)
৩৬৭) নবকুমারের জ্বরের বাড়িতে তাকে দেখতে আসা লোকের ভিড়কে তুলনা করেছে – রথ দোলের ভিড়।
৩৬৮) কবিরাজী চিকিৎসার পরিবর্তে নবকুমারের জন্য যে চিকিৎসা চলছিল – পাড়ার গিন্নীদের চিকিৎসা।
৩৬৯) নবকুমারের পেটে শ্যাওলার প্রলেপ দেবার নির্দেশ দিয়েছিল – নুটু স্যাকরার মা।
৩৭০) মাথায় চড়ে ওঠা রক্তকে চড়চড় করে নামানোর জন্য প্রয়োজন – শ্যাওলার প্রলেপ।
৩৭১) রোগীকে ভেজানো ন্যাকড়ায় আষ্টেপৃষ্টে মুড়ে পাখার বাতাস দেবার নির্দেশ দিয়েছিল – হরি ঘোষালের গিন্নী।
৩৭২) নবকুমারের অসুস্থতায় এলোকেশী কাঁদছে – ঢেঁকিঘরে বসে।
৩৭৩) সত্য নবকুমারের অসুস্থতার খবর পত্র মারফত রামকালীকে দিয়েছিল – নাপিত বৌকে দিয়ে।
৩৭৪) নাপিত বৌকে খবর পাঠানোর জন্য রাহাখরচ হিসাবে সত্য দিয়েছে – মলজোড়া।
৩৭৫) নবকুমারের অসুস্থতায় রামকালীর আসতে না পারার কারণ – দীক্ষাগুরুর নিপাতে অশৌচ বিধি।
৩৭৬) দীক্ষাগুরুর নিপাতে কশৌচ শাস্ত্রীয় বিধি – তিন দিনের।
৩৭৭) রামকালীর দীক্ষাগুরু – বিদ্যারত্ন মশায়।
৩৭৮) অসুস্থ নবকুমারকে রাতে পাহারা দেয় – নবকুমারের মা বাবা।
৩৭৯) রামকালী নবকুমারের জন্য নিজে না গিয়ে পাঠিয়েছিল – রাসুকে।
৩৮০) জীবনে প্রথম রামকালী হতবাক হয়ে তাকিয়ে থাকেন – সত্যর বাবার ওষুধ ফিরিয়ে দেওয়াতে।
(৩০)
৩৮১) সত্য বারুইপুরে যে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল – সাহেব ডাক্তারের আগমনের ইতিহাস।
৩৮২) সাহেব ডাক্তারের আগমনের পেছনে যাদের হাত আছে – ভবতোষ মাস্টার, নিতাই আর সত্য।
৩৮৩) সাহেব ডাক্তার আনার খরচ সত্য যোগাড় করেছে – নিতাই এর সাহায্যে।
৩৮৪) সাহেব ডাক্তার আনার জন্য সত্য বিক্রি করেছিল – দশভরি হার।
৩৮৫) ভবতোষ মাস্টার যাকে দেখতে গ্রামে আসে – পিসিকে।
৩৮৬) সত্যর যে কাজে তার শ্বশুরবাড়ির লোকেদের জাত যাবার প্রশ্ন ওঠে – সাহেব ডাক্তার আনায়।
৩৮৭) নীলাম্বর সাহেব ডাক্তারকে দেখে ভেবেছিল – কালেক্টর অথবা ম্যাজিস্ট্রেট।
৩৮৮) সাহেব ডাক্তারের আগমনে এলোকেশী ও নীলাম্বরের অবস্থা – মাটির পুতুলের মতো।
৩৮৯) সাহেব ডাক্তারের আগমনের পর নবকুমারের শুশ্রুষার ভার নিয়েছিল – সত্য।
৩৯০) সাহেব ডাক্তার আনার জন্য সত্য হার বিক্রি করেছিল একথা নিতাইয়ের থেকে জেনেছিল – সদু।
(৩১)
৩৯১) নবকুমার কলকাতায় চাকরি পেয়েছে – ভবতোষ মাস্টারের সাহায্যে।
৩৯২) নবকুমার কলকাতায় চাকরি পেয়েছে – সরকারী দপ্তরে।
৩৯৩) মুখ বুজে দুদন্ড থাকা যার কোষ্ঠীতে নেই – এলোকেশীর।
৩৯৪) নিতাই কলকাতায় চাকরি পেয়েছে – রেলি ব্রাদার্সে।
৩৯৫) কলকাতা বাসের প্রস্তাব এলোকেশীকে জানিয়েছিল – সত্য।
৩৯৬) সত্য কলকাতা বাসের জন্য যে কারণ দিয়েছিল – ছেলেদের ভাল ইস্কুলে পড়া
৩৯৭) ভবতোষ মাস্টার কলকাতায় থাকে – মেস বাড়িতে।
৩৯৮) নিতাইয়ের তার বৌকে নিয়ে যাবার পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে – নিতাইয়ের মামা।
৩৯৯) নবকুমারের বাড়ি ভাড়া – আট টাকা।
৪০০) নবকুমারের মাইনে – ৫৮ টাকা।
৪০১) কলকাতা যাবার আগে স্বামী পুত্র সহ সত্য বাপের বাড়ি গিয়েছিল – পালকি করে।
৪০২) কলকাতায় গিয়ে অফিসে যাবার জন্য নবকুমারকে যা করাতে হবে – দুটো কামিজ আর একজোড়া জুতো।
৪০৩) সত্য বাপের বাড়ির উদ্দেশ্যে বেড়িয়েছিল – প্রাতঃকালে দুটো ফেনাভাত খেয়েই।
৪০৪) ‘হাত মুখ ধোয়া’ এর মূল অর্থ – জলখাবারের ব্যবস্থা করা।
৪০৫) সত্যকে ঘিরে থাকা বাড়ির সকলের মধ্যে যে অনুপস্থিত – সারদা।
৪০৬) সত্যকে ঘিরে থাকা আসরের একপাশে দেওয়ালে ঠেস দিয়ে বসে আছে – মোক্ষদা।
৪০৭) মোক্ষদার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বিনী – শিবজায়া।
৪০৮) সত্য এবারে এসে বাপের বাড়ি ছিল – ৭দিন।
৪০৯) তুষ্টু গয়লা বিছানায় পড়ে আছে – পক্ষাঘাতের কারণে।
৪১০) লুকিয়ে সত্য তুষ্টুকে দিয়েছিল – ২টাকা।
৪১১) সত্য যা খেতে পছন্দ করত – পুঁইমেটুলি ভাজা, শশাপাতার বড়া, তেতো পুঁটির টক।
৪১২) সত্যর পছন্দের খাবারের কথা তার ছেলেদের বলেছিল – সারদা।
৪১৩) সত্যর কলকাতা বাসের খবর রামকালীকে দিয়েছিল – নবকুমার।
৪১৪) সত্যর ছেলেদের অন্নপ্রাশনের সময় রামকালী গিয়েছিল – তীর্থযাত্রায়।
৪১৫) সত্যর বাপেরবাড়ি সত্যর কাছে অনেকাংশে অর্থহীন হয়ে যাচ্ছে – ভুবনেশ্বরীর অনুপস্থিতিতে।
৪১৬) সত্য বারুইপুর ছেড়ে কলকাতা গিয়ে ছিল – ৩১নং অধ্যায়ে।
(৩২)
৪১৭) সত্যরা কলকাতায় গিয়ে উঠেছে – পাথুরিয়াঘাটায়।
৪১৮) সত্য যে জিনিসে ভয় – অপরিচিতের ভয়।
৪১৯) এলোকেশীর বান্ধবী অফিসের ভাত দেওয়া দেখেছিল – কালীঘাটে পিসতুতো ভায়ের বাড়ি।
৪২০) সত্যর বড়ছেলের নাম – সাধন।
৪২১) সত্যর বড়ছেলেকে নীলাম্বর নাম দিয়েছে – তুড়ুক সোয়ার।
৪২২) কলকাতায় প্রথম দিনে সত্য ভবতোষ মাস্টারের সঙ্গে কথা বলেছিল – নবকুমার মারফত, শিকল নেড়ে।
৪২৩) ভবতোষ মাস্টারের পুরী তরকারী কিনে আনার কথায় প্রতিবাদ করেছিল – নবকুমার।
৪২৪) ভবতোষ মাস্টারের বাইরে থেকে খাবার আনার প্রস্তাবে নবকুমার প্রতিবাদ করেছিল – জাত খোয়ানোর ভয়ে।
৪২৫) ভবতোষ মাস্টার রাতের জন্য খাবার এনেছিল – পুরী, তরকারি, চমচম, রাবড়ি, সাজাপান ইত্যাদি।
৪২৬) সত্যকে ভবতোষ মাস্টার নবকুমারের মাধ্যমে শিখিয়ে গেছেন – উনুন জ্বালার পদ্ধতি।
৪২৭) সত্য কাজের লোক চেয়েছিল শুধুমাত্র – বাসন মাজার জন্য।
৪২৮) কাজের লোক শুধুমাত্র বাসন মাজার জন্য দাবি করেছিল – আট আনা।
৪২৯) ভবতোষ যে যে কাজ করার জন্য লোক এনেছিল – বাসন মাজা, ঘর মোছা, ছাড়া কাপড় কাচা, কয়লা ভাঙা, উনান ধরানো, মশলা পেষা ইত্যাদি।
৪৩০) ভবতোষের আনা কাজের লোকের মাইনে – বারো আনা, জলপানি চার আনা।
৪৩১) কয়েকদিন পর সত্যর সংসারে আসে – নিতাই।
৪৩২) সত্য ভবতোষ মাস্টারের কাছে যা শিখবে ঠিক করে – ইংরাজি।
৪৩৩) সত্যর ছেলেদের ইস্কুলে ভর্তি করার দায়িত্ব দেয় – নিতাইকে।
(৩৩)
৪৩৪) সত্য অপরের কাছে নিতাইকে ডাকে – কায়েত ঠাকুরপো বলে।
৪৩৫) সত্য নিতাইয়ের জন্য মেস বাড়ির ব্যবস্থা করতে বলেছিল – ভবতোষ মাস্টারকে।
৪৩৬) সত্যর মতে কুকথা – ছারপোকার বংশ।
৪৩৭) সত্যর বাড়ির ঝির নাম – পঞ্চুর মা।
৪৩৮) সত্য নতুন বাসা জোগাড় করেছিল – পঞ্চুর মাকে দিয়ে।
৪৩৯) সত্যদের নতুন বাসা ছিল – মুক্তরামবাবু স্ট্রীটে।
৪৪০) বাড়িওয়ালারা বামুনবাড়ি হিসাবে সত্যকে সিধে পাঠায় – পান, সুপারি, মিষ্টি, লালপাড় শাড়ি।
৪৪১) সত্যরা মুক্তারামবাবু স্ট্রীটের যত নম্বর বাড়িতে থাকে – ৭নং।
৪৪২) সত্যরা যাদের বাড়িতে ভাড়া নিয়েছিল – দত্তদের।
৪৪৩) দত্তদের সমীহ করে চলে – ১১নং ভাড়াটিয়ারা।
৪৪৪) ১১নং বাসায় ভাড়া থাকে – চক্কোত্তিরা।
৪৪৫) পঞ্চুর মা ঝি গিরি করলেও আসলে সে – মালির মেয়ে।
৪৪৬) দত্ত বাড়িতে নিত্য ফুলের যোগানদার – পঞ্চুর মায়ের বোনঝি।
৪৪৭) বোনঝির সুবাদে দত্ত বাড়ি থেকে পঞ্চুর মা ব্যবস্থা করে নিয়েছে – দৈনিক জলপানের।
৪৪৮) মুক্তরাম স্ট্রীটের নতুন বাসার ভাড়া – ৫টাকা।
৪৪৯) সত্যকে বড় বাড়িতে যেতে হয়েছিল – দত্ত গিন্নীর নাতির অন্নপ্রাশনে।
৪৫০) নাতির মুখের ভাতের নিমন্ত্রণ করতে এসেছিল – রাঁধুনী বামনী ও গিন্নীর খাস ঝি।
৪৫১) নাতির অন্নপ্রাশনের নিমন্ত্রণ হিসাবে দিয়েছিল – নতুন কাসাঁর বাটিতে চারজোড়া সন্দেশ আর নতুন পেতলের ঘটিতে সেরটাক তেল।
৪৫২) অন্নপ্রাশনের উপহার হিসাবে নবকুমার দিতে বলেছিল – একটাকা।
৪৫৩) সত্য অন্নপ্রাশনের উপহার হিসাবে দিতে চায় – সোনার কড়ি হার একগাছা।
৪৫৪) উপহার হিসাবে যে হারটা দেবে ভেবেছে তার ওজন – আন্দাজ ৫ভরি।
৪৫৫) উপহার দেওয়া হারটা সত্যকে দিয়েছিল – মোক্ষদা, সত্যর পিসিঠাকুমা।
৪৫৬) মোক্ষদা সত্যকে হারটা দিয়েছিল – ছোটোখোকা সরলের নামে।
৪৫৭) দত্তবাড়ির খাস ঝির নাম – মোক্ষদা।
৪৫৮) যে নাতির অন্নপ্রাশন সে ছিল – মোক্ষদার কাছে।
৪৫৯) পঞ্চুর মায়ের বোনঝির নাম – শৈল।
৪৬০) সত্যর উপহার দেওয়া সোনার হারকে গিল্টির গয়না বলে ভুল করেছিল – মোক্ষদা।
৪৬১) দত্তবাড়ির ওপরের তলায় দালানে ঝাড় আছে – ৮টা।
৪৬২) দত্তবাড়ির বড় গিন্নী সত্যর কাছে যে উপমায় ধরা পড়েছে – শ্বেতহস্তী।
৪৬৩) দত্তবাড়ির বড় গিন্নীর সামনের চুল – আলবোট ফ্যাশানের।
৪৬৪) দত্তবাড়ি র বড় গিন্নির পরণে – মিহি চন্দ্রকোণার থান ধুতি।
৪৬৫) সত্যকে বামুনের পাতা ঘরে খেতে নিয়ে গিয়েছিল – সুবাস।
৪৬৬) নাতির অন্নপ্রাশন উপলক্ষে দত্তগিনী আসর বসিয়েছিল – ঢপকীর্ত্তনের।
৪৬৭) দত্তদের বাড়ির ঢপকীর্ত্তনের আসরে গান গাইতে এসেছে – মানদা ঢপি।
৪৬৮) মানদা ঢপি বিখ্যাত – গলার জন্য।
৪৬৯) পানের চাষ আছে কিন্তু গানের চাষ নেই – বারুইপুরে।
৪৭০) ছোটবেলায় সত্য কালীকীর্ত্তন শুনতে যেত – রামকালীর সঙ্গে।
৪৭১) কলকাতায় যার জয়জয়কার দেখে সত্য অবাক হয়েছিল – পয়সার।
৪৭২) দত্তবাড়ির অন্নপ্রাশনে সত্য গিয়েছিল – পালকি চড়ে।
৪৭৩) দত্তবাড়িতে অনুষ্ঠানে মিষ্টি হয়েছিল – ১৬ রকমের।
৪৭৪) দত্তবাড়ির অন্নপ্রাশনের খাবারের খবর সত্যর ছেলেদের দিয়েছিল – পঞ্চুর মা।
৪৭৫) দত্তবাড়িতে অন্নপ্রাশন উপলক্ষে যেসব খাবারের ব্যবস্থা ছিল – মোটা লুচি, আলুনি কুমড়োর ঘ্যাঁট, আলুনি বেগুনভাজা, হরেকরকম মিষ্টি, দই, ক্ষীর।
৪৭৬) মানদা ঢপির আসর বসেছিল – দত্তদের বাড়ির তিনতলায়।
৪৭৭) গ্রামের যে উৎসবটা সত্যর কাছে আকর্ষণীয় ছিল – আটকৌড়ে।
৪৭৮) দত্তবাড়ির যার সঙ্গে শৈলর খাতির আছে – মেজো ছেলে।
৪৭৯) দত্তগিন্নীর হেঁসেল থেকে শৈলর জন্য সরবরাহ হয় – গন্ধতেল, গন্ধসাবান।
৪৮০) দত্তবাড়িতে দৈনিক পানসাজা হয় – তিনহাজার।
৪৮১) দত্তবাড়ীর পানসাজুনী সত্যর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিল – পেঁজা তুরতুরে সিল্কের চাদর পড়ে।
৪৮২) দত্ত গিন্নীর ছোট যা যে ব্র উদযাপন করেছিল – অনন্ত চতুর্দশীর।
৪৮৩) অনন্ত চতুর্দশীর ব্রত উপলক্ষে দত্তবাড়িতে লোক খেয়েছিল – ৩০০/৪০০।
৪৮৪) মাছভাজা লুকিয়ে খেতে গিয়ে গলায় কাঁটা ফুটিয়েছিল – ঘেঁচার মা।
৪৮৫) পঞ্চুর মা পানসাজুনীকে নিয়ে সত্যর কাছে আসে – সন্ধের সময়।
(৩৪)
৪৮৬) রামতরণবাবু – নবকুমারের অফিসের বন্ধু।
৪৮৭) সপরিবার রামতরণবাবু দেখতে গিয়েছিল – নিমাই সন্ন্যাস পালা।
৪৮৮) নিতাইয়ের মেসের পাশের সীটে থাকে – হারান।
৪৮৯) নবকুমার নিতাইয়ের যে সমস্যার কথা শুনেছিল – চরিত্রদোষ।
৪৯০) নিতাইয়ের চরিত্রদোষের কথা জানতে পেরে বিহ্বল নবকুমার শরণাপন্ন হয়েছিল – ভবতোষ মাস্টারের।
৪৯১) ভবতোষ মাস্টারের কথায় নিতাইয়ের চরিত্রদোষ মুক্ত করতে পারে একমাত্র – সত্যবতী।
(৩৫)
৪৯২) নবকুমার সত্যকে যার হাত ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছিল – শঙ্করীর।
৪৯৩) শঙ্করী তার মেয়েকে নিয়ে দত্তবাড়িতে থাকে।
৪৯৪) সত্যর বাড়িতে দ্বিতীয়বার এসেছিল শঙ্করী – ঠনঠনিয়া কালীবাড়ি যাবার নাম করে।
৪৯৫) সত্যর বাড়ি শঙ্করী দ্বিতীয়বার এসেছিল – দুপুরে।
৪৯৬) রামকালীর অন্তঃপুরটা শঙ্করীর মনে হতো – কারাগারের মতো।
৪৯৭) শঙ্করীর মেয়ের বয়স – ১৫বছর।
৪৯৮) শঙ্করী তার মেয়ের বিয়ে সম্পর্কে যে মিথ্যে রটিয়েছিল – ৫বছরে বিয়ে ৭বছরে বিধবা
৪৯৯) শঙ্করীর মেয়ের নাম – সুহাসিনী, সুহাস।
৫০০) সুহাসের বাবা – নগেন।
(৩৬)
৫০১) নবকুমার ত্যাগ করেছিল – ভবতোষ মাস্টারকে।
৫০২) ভবতোষ মাস্টার গ্রহণ করেছেন – ব্রাহ্ম ধর্ম।
৫০৩) নিতাইয়ের চরিত্রদোষ হয়েছিল তখন সাধন পড়ত – ফোর্থ ক্লাসে।
৫০৪) ভবতোষ মাস্টার যখন ব্রাহ্ম ধর্ম গ্রহণ করে তখন সাধন পড়ে – এনট্রেন্স।
৫০৫) এনট্রেন্স পড়ার সময় সাধনের টিউশন ফিস – ১০টাকা।
৫০৬) নিতাইকে ঠিক পথে আনতে সত্য পরামর্শ দিয়েছিল – বৌকে আনার।
৫০৭) শঙ্করীর কথা চিঠি লিখে সত্য জানিয়েছিল – রামকালীকে।
৫০৮) যে তিনটি মাসে পোষখ বিড়ালকেও বিদেয় করলে গৃহস্থের অকল্যাণ হয় – চৈৎ – পোষ – ভাদ্দর।
৫০৯) রান্নাঘরের পাশের ঘরে আড়ায় দড়ি বেঁধে ঝুলে মরেছে – শঙ্করী।
৫১০) শঙ্করীর মৃত্যুর জন্য সত্যকে দায়ী করেছিল – দত্তগিন্নী।
৫১১) দত্তগিন্নী যার কথায় সুহাসকে সত্যর কাছে পাঠিয়েছিল – মেজদেওরের কথায়।
৫১২) সত্যরা মুক্তারামস্ট্রীটের বাসা ছেড়ে উঠে এসেছে – বাগবাজারে।
৫১৩) বাগবাজারের নতুন বাসায় অনেক অসুবিধার মধ্যে পরম লাভ – নিত্য গঙ্গাস্নানের পুণ্য।
৫১৪) সুহাসকে সত্য ভরতি করিয়েছে – বেথুন স্কুলে।
(৩৭)
৫১৫) বারুইপুর গ্রাম থেকে ছেলেদের সঙ্গে বৌরা গিয়ে বাসা বেঁধেছে – কাঁচরাপাড়ায় ও সাহেবগঞ্জে।
৫১৬) যে চাকরির জন্য ছেলেরা বাড়ি থেকে দূরে থাকতে শুরু করেছে – রেলের চাকরি।
৫১৭) নিতাইয়ের মামীম বাপের বাড়ির গ্রাম থেকে বৌরা বাসা বেঁধেছে – জামালপুরে।
৫১৮) নিতাইয়ের বৌ – ভাবিনী।
৫১৯) ভাবিনীর যত আক্রোশ – সত্যবতীর প্রতি।
৫২০) নিতাই আর নবকুমারের রবিবারের নতুন নেশা – মাছ ধরা।
৫২১) কলকাতায় এসে নিতাই যে শহরে চালটি শিখেছে – রুটি খাওয়া।
৫২২) নিতাই ভাত খাবেনা বলেছিল – জ্বর হয়েছিল বলে।
৫২৩) রান্না করতে হবে না ভেবে ভাবিনী যে কাজ নিয়ে বসেছিল – কাঁথা সেলাই।
৫২৪) নিতাইয়ের সঙ্গে ভাবিনীর ঝামেলা বেঁধেছিল – রুটি বানানো নিয়ে।
৫২৫) জ্বরের কারণে নিতাই খাবে বলেছিল – আলু মরিচের দম আর গরম রুটি।
৫২৬) রুটি গড়তে জানে না – ভাবিনী।
৫২৭) স্বামীকে লুকিয়ে ভরদুপুরবেলা সত্য কোথাও যায় রোজ এ খবর ভাবিনী দেয় – নিতাইকে।
৫২৮) নবকুমার সেই দুপুরে সত্যর খোঁজ করতে গিয়েছিল – নিতাইয়ের বাড়ি।
৫২৯) ছেলেদুটোকে নবকুমার দেশের বাড়ি পাঠিয়েছিল – অফিসের বন্ধু অবনীর সঙ্গে।
৫৩০) নবকুমার ছেলেদের পৈতে অনুষ্ঠান করেছিল – বারুইপুরে গিয়ে।
৫৩১) সদু সত্যর ছেলেদের সঙ্গে গল্প করে – রাতে খেতে দিয়ে।
৫৩২) সত্য দুপুরে যে স্কুলে পড়াতে যায় তার নাম – সর্বমঙ্গলা বিদ্যাপীঠ।
৫৩৩) সর্বমঙ্গলা বিদ্যাপীঠ স্কুলটি বানিয়েছে – ভবতোষ মাস্টার।
৫৩৪) সর্বমঙ্গলা বিদ্যাপীঠ স্কুলটি – বয়স্কদের জন্য।
৫৩৫) সাধনদের দিয়ে বাগবাজারের এক ঠিকানায় চিঠি পাঠিয়েছিল – সদু।
(৩৮)
৫৩৬) হারিয়ে যাওয়া সত্য বাড়ি ফিরেছিল – সন্ধের মুখে।
৫৩৭) সত্য বাড়ি ফিরেছিল – ভাড়াটে ঘোড়ার গাড়ি থেকে।
৫৩৮) ঘোড়ার গাড়ির ভাড়া বাবদ সত্য দিয়েছিল – ৪আনা।
৫৩৯) ঘোড়ার গাড়ির ভাড়া বাক্স থেকে সত্য বের করে দিতে বলেছিল – সুহাসকে।
৫৪০) সঙ্গে আসা বিধবা গিন্নীকে সত্য খেতে দেয় – নারকেল নাড়ু আর জল।
৫৪১) সত্যর ব্রহ্মজ্ঞানীদের সম্পর্কে উৎসুকতার কারণ – বিধবা মেয়ের বিয়েতে নিন্দে নেই তাদের।
৫৪২) সত্যর বাড়ি ফিরতে দেরি হয়েছিল – কেশবচন্দ্র সেনের বাড়িতে গিয়েছিল বলে।
৫৪৩) দত্তবাড়ি থেকে আসা সুহাসের প্রথম দিকে স্বভাব ছিল – উদ্ধত অনম্র, ভেতর চাপা, মুখ গোঁজা।
৫৪৪) কেশবচন্দ্রের বাড়িতে এসেছিলেন – রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব।
৫৪৫) রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবকে নবকুমার দেখেছিল – দক্ষিণেশ্বরে অফিসের বন্ধুদের সঙ্গে গিয়ে।
৫৪৬) নিতাই আর নবকুমার এলে সুহাস খেতে দিয়েছিল – দুটো নারকেল নাড়ু, খানচারেক জিবেগজা আর একবাটি মুড়ি।
৫৪৭) রামকালীকে আসতে প্রথমে দেখতে পায় – সুহাস।
৫৪৮) রামকালী সত্যর বাড়িতে আসে – ১দিনের জন্য।
৫৪৯) রামকালী যেখানে থাকার সংকল্প গ্রহণ করেছে – কাশীতে।
৫৫০) সত্যর জীবনের ধ্রুবতারা – রামকালী।
৫৫১) নিত্যেনন্দপুরে লুকিয়ে চুরিয়ে মাছভাজা নিয়ে মুখে পুরে বসে থাকে – মোক্ষদা।
৫৫২) মোক্ষদাকে শুচিতা রক্ষার জন্য বারবার স্নান করায় – সারদা।
৫৫৩) রামকালী সুহাসকে দেখে যে উপমা এনেছেন – তপস্বিনী উমা।
৫৫৪) রামকালী কাশী যাত্রা করবেন – অষ্টমী তিথিতে।
৫৫৫) রামকালী যাবার আগে সত্যকে দিয়ে যায় – সত্যর জন্মপত্রিকা এবং ত্রিবেণীর লাখরাজ জমি।
(৩৯)
৫৫৬) কাশী যাবার আগে গ্রামের লোকেদের চিকিৎসার জন্য – কবিরাজ বসিয়ে দাতব্য কবিরাজখানা প্রতিষ্ঠা করেছেন।
৫৫৭) গ্রীষ্মকালের জলসত্রগুলি বজায় রাখতে – নিষ্কর জমি দান করেছেন।
৫৫৮) দুঃস্থ পন্ডিতরা যারা বৃত্তি পেয়ে আসছিল তাদের জন্য – জমির ব্যবস্থা করেছেন।
৫৫৯) দুঃস্থ মানুষদের সাহায্যের জন্য দায়িত্ব দিয়েছেন – রাসুকে বড় একটা তালুকের মাধ্যমে।
৫৬০) রামকালীর বাড়ির যে ছেলেটা বাবুর শিরোমণি হয়েছে – সারদা বড় ছেলে।
৫৬১) রামকালী কাশী যাচ্ছেন – ৬৮বছর বয়সে।
৫৬২) রামকালীর বাড়িতে দূর্গোৎসবের ভার নেয় – সারদা।
৫৬৩) রামকালী ছোটোবেলায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে লুকিয়েছিল – নৌকার পাটাতনের ভেতর।
৫৬৪) মাঝিরা রামকালীকে ছেড়েদিয়েছিল – মুকসুদাবাদ।
৫৬৫) কিশোর রামকালীকে রাগিয়ে পরিচয় আদায়ের চেষ্টা করেছিল – গোবিন্দ গুপ্ত।
৫৬৬) রামকালীর সঙ্গে গোবিন্দ গুপ্তের দেখা হয়েছিল – মুকসুদাবাদের ঘাটে।
৫৬৭) যার মৃত্যুতে কেঁদে রামকালীর শিরঃপীড়া হয়েছিল – গোবিন্দ গুপ্তের স্ত্রীর।
৫৬৮) রামকালী জীবনে ভালোবাসা একবারই পেয়েছেন – গোবিন্দ গুপ্ত ও তাঁর স্ত্রীর থেকে।
৫৬৯) রামকালীর জীবনে যে লোকসানটা থেকে গেল সেটা – সত্যর হাতের রান্না খাওয়া।
৫৭০) রামকালী মুঙ্গেরে যেখানে নৌকা বাঁধতে বললেন – কষ্টহারিণীর ঘাটে।
(৪০)
৫৭১) সদুর বরের নাম – মুকুন্দ মুখুজ্জ্যে।
৫৭২) নবকুমারের অনুপস্থিতিতে সত্য কাতরতা বোধ করেছিল – মুকুন্দ চক্রবর্ত্তীর আগমনে।
৫৭৩) সদু তার স্বামীর জন্য পত্র লিখিয়েছিল – সাধনকে দিয়ে।
৫৭৪) সত্য রসগোল্লা আনতে দেয় – সাধনকে দিয়ে।
৫৭৫) অতিথিকে বসতে বলে – তামাক দিয়ে।
৫৭৬) সুহাস পাসের বাড়িতে শিখতে যায় – লেসবোনা।
৫৭৭) সুহাস লেস বোনা শিখতে চায় – রবিবার।
৫৭৮) প্রতিবেশী সুহাসকে পড়াশোনার বদলে যত টাকা দেবে বলেছে – ৮টাকা।
৫৭৯) মুকুন্দ নবকুমারদের বাড়ি এসেছিল – রবিবার।
৫৮০) চিঠি দিয়ে আসতে দেরি হওয়ায় ছেলেরা সত্যকে – বল খেলা দেখার কারণ দেখিয়েছিল।
(৪১)
৫৮১) সত্য যাকে নিজের বাড়িতে ডাকতে চায় না – ভবতোষ মাস্টারকে।
৫৮২) ভবতোষ মাস্টারের বাড়িতে সত্য যায় – সুহাসের সঙ্গে।
৫৮৩) সত্য সুহাসের দায়িত্ব দিয়েছিল – ভবতোষ মাস্টারকে।
৫৮৪) সুহাস ভবতোষ মাস্টারের বাড়ি থেকে যেতে চেয়েছিল – বইয়ের আধিকের কারণে।
(৪২)
৫৮৫) নিতাই ভয় করতে শিখেছে – ভাবিনীকে।
৫৮৬) নিতাই ভাবিনীর মনোরঞ্জন করে – সত্যর নিন্দাবাদ করে।
৫৮৭) সত্যর আঁতুড় দেখাশোনার জন্য এসেছে – সদু।
৫৮৮) সদুকে কলকাতায় আনার পরামর্শ নবকুমারকে দিয়েছে – মুকুন্দ।
৫৮৯) সত্যবতীর মেয়ে গলার হার হয়ে উঠল – সাধন ও সরলের।
৫৯০) যাদের কথাবার্তা শুনে সুহাস বাড়ি ছেড়েছিল – সদু ও ভাবিনীর।
৫৯১) সুহাস সত্যর বাড়ি ত্যাগ করে যার বাড়িতে উঠেছিল – ভবতোষ মাস্টারের।
৫৯২) নব সত্যর জন্য ডাক্তার এনেছিল যার পরামর্শে – সদুর।
৫৯৩) ভবতোষের পছন্দ ছিল – লেখাপড়া জানা বুদ্ধিমতী মেয়ে।
৫৯৪) সুহাসকে বিয়ে করার প্রস্তাব ভবতোষকে দেয় – সত্য।
(৪৩)
৫৯৫) নবকুমারের বাড়িতে প্রতি সন্ধ্যার অতিথি – মুকুন্দ।
৫৯৬) নবর সংসারের সব কাজকে নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে – সদু।
৫৯৭) সদুর মতে পুরুষ – প্রজাপতির জাত।
৫৯৮) মুকুন্দ নবর বাড়িতে এসে বসে – সুহাসের ঘরে।
৫৯৯) মুকুন্দের দ্বিতীয় পক্ষের সন্তান – ১১টা।
৬০০) মুকুন্দর যে মেয়ে ষষ্ঠীর বরপুত্রী – মেজো মেয়ে।
৬০১) সদুর শ্বশুরবাড়ি যাবার প্রস্তাব নবকুমারকে দিয়েছে – মুকুন্দ।
(৪৪)
৬০২) সত্যবতীর জীবনের খোলা জানালা – বই, পত্র পত্রিকা।
৬০৩) সত্যবতীকে বই পত্রিকা এসব জোগান দেয় – ছোট ছেলে সরল।
৬০৪) সত্যবতীর মেয়ের নাম – সুবর্ণলতা।
৬০৫) সত্যর যাকে দেখে আক্ষেপ হচ্ছে – নেড়ুকে দেখে।
৬০৬) সত্যকে নেড়ু দেখেছিল – কালীতলায় পুজো দিতে।
৬০৭) সত্যর থেকে নেড়ু – ৬মাসের বড়।
৬০৮) নেড়ু যখন এসেছিল তখন সুবর্ণর বয়স – ৪ বছর।
৬০৯) কলকাতায় আসার আগে নেড়ু ছিল – কাশীতে।
৬১০) নেড়ু সত্যর বাড়ি ছাড়া যেখানে গিয়েছিল – পুণ্যির বাড়ি।
৬১১) পুণ্যির শ্বশুরবাড়ি – শ্রীরামপুরে।
৬১২) ধর্মশালার লোকটা নেড়ুকে দিয়েছিল – গরম দুধ আর চারটে কলা।
৬১৩) নেড়ুর বিয়ে দিতে চেয়েছিল – নবকুমার।
৬১৪) নেড়ু চলে যাবার সময় সত্যর থেকে চেয়ছছিল – নাড়ু।
৬১৫) সত্য নেড়ুকে দিয়েছিল – তিলের নাড়ু, ক্ষীরের ছাঁচ, মুগের বরফি, কুচো গজা, মুড়কির মোয়া।
৬১৬) সত্য নেড়ুর হাতে গুঁজে দিয়েছিল – ১০ টাকা।
(৪৫)
৬১৭) সত্য নিজের জীবনের পূর্ণতা দেখতে চায় – সুবর্ণর মধ্যে।
৬১৮) সত্য ও নবর মধ্যেকার মনোরম সেতু – সুবর্ণ।
৬১৯) সত্য তার বড়ছেলেকে করতে চায় – উকিল।
৬২০) সত্য তার ছোট ছেলেকে বানাতে চায় – ডাক্তার।
৬২১) সদুর সতীন সদুকে বলে – আগের জন্মের মা।
৬২২) সত্যর শ্বশুরবাড়ি থেকে যার অসুস্থতার খবর আসে – নীলাম্বরের।
৬২৩) নীলাম্বরের অসুখের খবর শুনে নবকুমারের সঙ্গে যায় – সত্য ও সুবর্ণ।
৬২৪) নীলাম্বরের যে রোগ হয়েছিল – সন্ন্যাস রোগ।
৬২৫) নীলাম্বরের অসুখে পক্ষাঘাতে অসাড় হয়ে গেল – কোমর থেকে নীচের দিকটা।
৬২৬) কলকাতায় ফিরে যাবার কথা সত্যকে নবকুমার বলেছিল – পেয়ারাতলায়।
৬২৭) কলকাতা থেকে গিয়ে সত্য শাশুড়িকে সম্বোধন করত – আপনি বলে।
৬২৮) এলোকেশী পাড়া বেড়াতে যায় – সুবর্ণকে নিয়ে।
৬২৯) এলোকেশী সুবর্ণকে নিয়ে পাড়া বেড়াতে যায় – দুপুরে।
৬৩০) সুবর্ণর কাছে মা মানে – লেখাপড়া।
৬৩১) নবকুমারকে সত্য প্রথম চিঠি লেখে – ৪৫নং অধ্যায়ে।
৬৩২) নবকুমারকে লেখা সত্যর প্রথম চিঠির বিষয় – সুবর্ণর লেখাপড়া।
৬৩৩) নীলাম্বর পক্ষাঘাতে পড়েছিল – ২বছর।
৬৩৪) সত্য কলকাতা ছেড়ে বারুইপুরে ছিল – ২বছর।
৬৩৫) নীলাম্বর মারা যাবার পর এলোকেলী নিজের সঙ্গে রাখতে চেয়েছিল – সুবর্ণকে।
৬৩৬) এলোকেশীকে কলকাতায় যেতে বলেছিল – সত্যবতী।
৬৩৭) ভাবিনীর ছোটোবোনের নাম – পুঁটি।
৬৩৮) পুঁটি মারা গেছে – শ্বশুরবাড়ির লোকের অত্যাচারে।
৬৩৯) ভাবিনীকে তার বোনের মৃত্যুর খবর দিয়েছিল – তার ভাই।
৬৪০) পুঁটির শ্বশুরবাড়ি – হাওড়ার পঞ্চাননতলায়।
৬৪১) পুঁটির বরের নাম – রামচরণ ঘোষ, শ্বশুরের নাম – তারাচরণ ঘোষ।
৬৪২) পুঁটি তার বরের দ্বিতীয় পক্ষ ছিল।
৬৪৩) ভাবিনীর পিসির মেয়ের বয়স – ১২-১৩ বছর।
(৪৬)
৬৪৪) সত্যর জ্বরের শুশ্রূষা করল – সদু।
৬৪৫) সত্য নিতাইয়ের বাড়ি থেকে ফিরে জ্বরে পড়েছে দেখল – সরল।
৬৪৬) সদুকে ছাড়া ঘুম হয় না – সতীনের ছোট ছেলের।
৬৪৭) মুকুন্দর রাতে তামাক লাগে – দশবার।
৬৪৮) জ্বরের মধ্যে সত্য সুবর্ণর যত বছরে বিয়ে দেবার প্রতিশ্রুতি চায় নবর কাছে – ১৬ বছর।
৬৪৯) পুলিশের আগমনে সাধন ডেকে আনল – সদু ও তার বরকে।
৬৫০) পুলিশের আগমনে নবকুমার ভবতোষকে ডাকতে পাঠাল – সরলকে দিয়ে।
৬৫১) সত্যবতীর পুলিশকে চিঠি পাঠানোর বিষয় – ভাবিনীর বোনের অকালমৃত্যু।
৬৫২) যার আসার পর নবকুমারের বুকের মধ্যে পাথর নামল – ভবতোষ মাস্টারের।
৬৫৩) সাহেব পুলিশ সত্যকে প্রশংসা জানিয়েছে – সাহসের জন্য।
৬৫৪) উপকারের প্রতিদান হিসাবে মাস্টারমশাইকে নবকুমার – জল খেয়ে যেতে বলেছিল।
৬৫৫) নবকুমার ভবতোষ মাস্টারের জন্য মিষ্টি আনতে পাঠিয়েছে – সাধনকে দিয়ে।
৬৫৬) মায়ের ওপর থেকে সহানুভূতি চলে যাচ্ছে – সাধনের।
৬৫৭) সত্য কাশী নিয়ে যাবার জন্য বলেছিল – সাধনকে।
৬৫৮) সুবর্ণর স্কুলে আসা নতুন দিদিমণিটির নাম – সুহাস দত্ত।
৬৫৯) নবকুমার সত্যর কাশী যাবার জন্য ডেকে আনেন – শ্রী রামেশ্বর পান্ডাকে।
৬৬০) পান্ডাজীরা কাশী যাত্রা করছেন – পূর্ণিমায়।
৬৬১) সত্য কাশী গেলে নবকুমার ভেবেছিল – এলোকেশীকে কিছুদিন বাড়ি এনে রাখবে।
৬৬২) নবকুমার এলোকেশীকে তীর্থস্থান দর্শন করানো কর্তব্য বলে মনে করেন – কালীঘাট।
৬৬৩) নবকুমারের কামনার নেশা – পয়সা বাজি ধরে তাস খেলা।
৬৬৪) নবকুমারের ইচ্ছে ছিল – গড়গড়া খাওয়া।
৬৬৫) সত্যর কাশী যাবার মন বদলানোর কারণ – সুবর্ণর স্কুল কামাই।
৬৬৬) সত্যর ছেলের জন্য বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে ঘটক ঠাকুরাণী এনেছিল – সদু।
৬৬৭) ঘটক ঠাকুরাণী বিয়ের জন্য সম্বন্ধ এনেছিল – ঘাটালের মুখুয্যে পরিবারের।
৬৬৮) সত্য যেমন বৌ ঘরে আনতে চায় – লেখাপড়া জানা।
৬৬৯) সত্যর শিক্ষিত পুত্রবধূ আনার কথায় সায় দেয় একমাত্র – সদু।
৬৭০) সাধনের জন্য দেখা পাত্রীর বয়স – ১২বছর।
৬৭১) সাধনের জন্য দেখা পাত্রী – মেমের ইস্কুলে তিন বছর পড়েছে।
৬৭২) নবকুমার ছেলের বিয়ের ব্যবস্থা করতে দেশের বাড়ি গেল – দশদিনের ছুটিতে।
৬৭৩) নবকুমার সঙ্গে নিয়ে গেল – সুবর্ণকে।
৬৭৪) সুবর্ণ দেশের বাড়ি গেল – নীলাম্বরী জামদানি পড়ে।
৬৭৫) এলোকেশীর বাড়িতে কিছুদিনের জন্য থাকতে এসেছে – এলোকেশীর সই এর মেয়ে মুক্তকেশী।
(৪৭)
৬৭৬) সাধনের সঙ্গে ঠাট্টা তামাশার সম্পর্ক – বনবিহারীর বৌয়ের।
৬৭৭) রাসুর বড় ছেলের বিয়ে হয়েছিল – সুবর্ণ জন্মাবার পরে।
৬৭৮) সত্য নিত্যানন্দপুরের খবর পায় – রাসুকে চিঠি লিখে।
৬৭৯) সত্যর ছেলেবেলায় তার ঠাকুমার যে ব্র উদযাপনের কথা মনে পড়ে – অনন্ত চতুর্দশী ব্রত।
৬৮০) রান্নাঘরে এসে বসার কথা ভাবতে পারে না – সাধন।
৬৮১) যে কোনো কাজে সত্যর ডান হাত – সরল।
৬৮২) সরলের সঙ্গে সত্যর গল্প করার সময় – সন্ধেবেলা রান্না করতে করতে।
৬৮৩) সাধনের বিয়েতে মিষ্টির কারিগর করা হয়েছে – কলকাতার।
৬৮৪) মিষ্টির কারিগর ঠিক করেছে – সরল।
৬৮৫) সাধনের বিয়ের জন্য আসতে জানিয়ে সত্য পত্র লেখে – পুণ্যিকে।
৬৮৬) সাধনের বিয়ের ভোজের সুপুরি কাটার ভার নিয়েছে – নিতাইয়ের বৌ।
৬৮৭) সাধনের বিয়ের জন্য বড়ি বানানোর ভার পড়েছে – সদুর।
৬৮৮) সদু সতীন দায়িত্ব নিয়েছে – সলতে পাকানোর।
৬৮৯) নবকুমার বিয়ে করতে গিয়েছিল – ভেলভেটের চোগা চাপকান টুপি পরে।
৬৯০) সত্যকে হঠাৎ বারুইপুরে যাবার কথা বলতে এসেছিল – সদু।
৬৯১) বারুইপুর যাবার জন্য ব্যবস্থা করে দিয়েছে – মুকুন্দ।
৬৯২) সত্যর সঙ্গে বারুইপুর গিয়েছিল – সদু, সাধন ও সরল।
(৪৮)
৬৯৩) বরকর্তাদের থাকার ব্যবস্থা হয়েছে – ঘোষবাড়িতে।
৬৯৪) বরের বাড়ি – কলকাতায়।
৬৯৫) সুবর্ণর বিয়ে হয়েছিল – জ্যৈষ্ঠ মাসে।
৬৯৬) গোরুর গাড়িকে সত্য যার বিনিময়ে বামুনপাড়ার মাঠটা পার করার নির্দেশ দিয়েছিল – হাঙরমুখো বালা
৬৯৭) রামকালীর দেওয়া সম্পত্তিতে সত্য – ত্রিবেণীতে একটা মেয়েদের স্কুল করতে বলেছিল।
৬৯৮) সত্য ত্রিবেণীতে মেয়েদের স্কুলের নাম দিতে বলেছিল – ভুবনেশ্বরী বিদ্যালয়।
৬৯৯) সত্যর যাবার জন্য ঘোড়ার গাড়ির ব্যবস্থা হয়েছিল – হাটতলা থেকে।
৭০০) ঘোড়ার গাড়ির ব্যবস্থা করে দিয়েছিল – সরল।
৭০১) সত্য সংসার ফেলে চলে গিয়েছিল – কাশীতে।
৭০২) সত্য জীবন নির্বাহ করবে – মেয়েদের পড়িয়ে।
– – –