হৈমন্তী – তথ্যমূলক প্রশ্নোত্তর
১) গল্পটি নায়কের বর্ণনায় রচিত।
২) কথক গল্পে তার স্ত্রীর কথা লিখছেন।
৩) কথক প্রথমে তার স্ত্রীর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থেকে গল্পের খাতিরে নাম দিয়েছিলেন – শিশির।
৪) কথকের স্ত্রীর আসল নাম – হৈমন্তী, পরে প্রকাশ করেছেন।
৫) কথক তার স্ত্রীকে হৈম বলে ডাকতেন।
৬) কথক বৃত্তি পেয়েছেন – এফ.এ পাশ করে।
৭) যে তাম্রশাসনে কথকের স্ত্রীর নাম খোদাই করা আছে – কথকের হৃদয়পট।
৮) কথকের স্ত্রী কথকের থেকে – ২বছরের ছোট।
৯) বিয়ের সময় কথকের বয়স ছিল – উনিশ বছর।
১০) কথকের যখন বিয়ে হয় তখন – কলেজের তৃতীয় বৎসরে ভর্তি হয়েছে।
১১) কথকের সঙ্গে হৈমর বিয়ের কারণ – পণের মোটা অঙ্ক।
১২) গৌরীদানের পক্ষপাতী ছিলেন – কথকের পিতা।
১৩) উগ্রভাবে সমাজবিদ্রোহী ছিলেন – কথকের ঠাকুরদা।
১৪) হৈম তার বাবার – একমাত্র মেয়ে।
১৫) হৈমর মা ছোটবেলায় মারা গেছে, বাবা তাকে মানুষ করেছে।
১৬) পশ্চিমের এক পাহাড়ের কোনো রাজা অধীনে কাজ করতেন – কথকের শ্বশুর।
১৭) কথককে হৈমর ছবি দিয়েছিলেন – এক ঠাট্টাস্থানীয় আত্মীয়া।
১৮) আত্মীয়া হৈমর ছবি রেখেছিল – কথকের পড়ার টেবিলে।
১৯) কথককে আত্মীয়া হৈমর ছবি দিয়েছিল যখন – কথক পড়া মুখস্থ করছিলেন।
২০) ছবিতে হৈমর খালি পা কথকের হৃদয়কে – আপন পদ্মাসন করে নিয়েছিল।
২১) কথকের শ্বশুরের নাম – গৌরীশঙ্কর।
২২) হৈমর বিয়ের ঘটকালী করেছিল – বনমালীবাবু।
২৩) বনমালীবাবু – হৈমর বাবার বন্ধু।
২৪) হৈমর শ্বশুরবাড়ির পাশে বাড়ি নিয়ে হৈমর বাবাকে থাকতে বলেছিল – বনমালীবাবু।
২৫) বই পড়ার শখ ছিল – হৈমর।
২৬) বিয়ের পরে যাত্রাকালে হৈমর বাবা কথকের হাতে দিয়েছিলেন – ১০০টাকা।
২৭) বিয়ের সময় হৈমর বাবা কথকের বাবাকে পণ দিয়েছিল – পনেরো হাজার টাকা।
২৮) বিয়ের সময় হৈমর বাবা গয়না দিয়েছিল – ৫হাজার টাকার।
২৯) হৈমর বাবা পনেরো হাজার টাকা ধার করে সংগ্রহ করেছেন এ খবর
কথকের বাবাকে দিয়েছিল – দালাল বন্ধু।
৩০) কথকের বাবার ধারণা ছিল – হৈমর বাবা রাজার প্রধানমন্ত্রী গোছের কিছু।
৩১) হৈমর বাবা আসলে – শিক্ষাবিভাগের অধ্যক্ষ।
৩২) কথকের বাবার আশা ছিল শ্বশুর মশাই অবসর নিলে কথক – রাজমন্ত্রী হবেন।
৩৩) কথকদের বাড়িতে কুটুমরা এসেছিল – রাস উপলক্ষে।
৩৪) কথকের বাড়িতে নাম – অপু।
৩৫) অতিথিদের কাছে কথকের মা হৈমর বয়স বলেছিল – ১১বছর।
৩৬) কথকের মায়ের কথায় হৈমর জন্মমাস – ফাল্গুন।
৩৭) কথকের মা হৈমর বয়সের ব্যাপারে নিজেকে প্রমাণ করতে বলেছিল – কোষ্ঠির কথা।
৩৮) হৈমর প্রকৃত বয়স – ১৭ বছর।
৩৯) হৈমর প্রকৃত বয়স আত্মীয়রা জানতে পেরেছিল – হৈমর থেকে।
৪০) হৈমকে জানি না বলে মিথ্যা কথা বলার কৌশল শিখিয়েছিল – হৈমর শ্বশুর।
৪১) কথক হৈমর জন্য কিনে এনেছিল – শৌখিন বাঁধাই করা ইংরাজি কবিতার বই।
৪২) উত্তরের দেশে হৈমর বাবাকে সবাই বলে – ঋষি।
৪৩) হৈমর দরদের জায়গা ছিল – তার বাবা।
৪৪) শ্বশুরবাড়িতে হৈমর একমাত্র ভক্ত ছিল – কথকের ছোট বোন নারানী।
৪৫) সংসারে হৈমর সমস্ত অপমানের কথা কথকে বলত – নারানী।
৪৬) হৈমকে পাঠানো তার বাবার চিঠিগুলি – ছোট কিন্তু রসে ভরা।
৪৭) হৈম তার বাবাকে চিঠিতে শ্বশুরবাড়ি সম্পর্কে কী লিখছে তা জানার জন্য চিঠি খোলা হত এখবর কথককে দিয়েছে – নারানী।
৪৮) হৈমর চিঠি কলেজে যাবার পথে পোস্ট করে দেবে বলেছিল – কথক।
৪৯) কথক মার্টিনোর চরিত্রতত্ত্ব পড়ছিলেন – রবিবার মধ্যাহ্নে।
৫০) কথক পড়তে পড়তে মধ্য লাইনে দাগ দিচ্ছিলেন – নীল পেন্সিলে।
৫১) কথকদের অন্তঃপুরে ওঠার সিঁড়ি ছিল – আঙিনার উত্তরদিকে।
৫২) কথক হৈমকে বসে থাকতে দেখেছিলেন – পশ্চিমদিকে চেয়ে।
৫৩) গোলাপি ফুলে আচ্ছন্ন কাঞ্চন গাছ আছে – মল্লিকদের বাগানে।
৫৪) হৈমকে কথক সব দিতে পারেন, দিতে পারেননা কেবল – মুক্তি।
৫৫) হৈমর শরীর ভালো নয় বলে বাপের কাছে পাঠানোর প্রস্তাব কথক দিয়েছিল – তার বাবাকে।
৫৬) হৈমকে হৈমি বলে সম্বোধন করেছেন – বনমালীবাবু।
৫৭) হৈমর বাবা দ্বিতীয়বার কথকের বাড়িতে এসেছিলেন – বনমালীবাবু আসার দশদিন পর।
৫৮) হৈমর বাবার আনা ডাক্তার হৈমর – বায়ু পরিবর্তনের কথা বলেছিল।
৫৯) কথকের জন্য পুনরায় পাত্রীর সন্ধান করছে – কথকের মা।
৬০) কথক লোকরঞ্জনের জন্য মাসিকপত্রে যে প্রবন্ধ লিখেছিল তার বিষয় – স্ত্রীপরিত্যাগের গুণবর্ণনা।
৬১) হৈমন্তী গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয় – সবুজ পত্র পত্রিকার ১৩২১, জ্যৈষ্ঠ সংখ্যায়।