রামায়ণ (আদিকান্ড) – তথ্যমূলক প্রশ্নোত্তর
১) নারায়ণের চার অংশের প্রকাশ বৈকুন্ঠে প্রথম দেখছেন – নারদ।
২) নারায়ণের চার অংশের প্রকাশের কারণ জানতে নারদ গেছেন – শিবের কাছে।
৩) নারায়ণের চার অংশে প্রকাশে রামের চামর ঢুলান – ভরত ও শত্রুঘ্ন।
৪) নারায়ণের চার অংশ প্রকাশে শ্রীরামের স্বর্ণছত্র ধরেছেন – লক্ষ্মণ।
৫) শিবের আদেশে রত্নাকর দস্যুর খোঁজে বেরিয়েছেন – নারদ ও ব্রহ্মা।
৬) রত্নাকরের পিতা – চ্যবন মুনি।
৭) রত্নাকর রাম নাম জপ করেছিলেন – ষাট হাজার বৎসর।
৮) রত্নাকরের দেহ থেকে উইঢিবি গলানোর জন্য ইন্দ্রকে সাত দিন বৃষ্টির নির্দেশ দিয়েছিলেন – ব্রহ্মা / বিধাতা।
৯) রাম নামে পাপ ক্ষয় প্রথম হয়েছিল – দস্যু রত্নাকরের।
১০) দস্যু রত্নাকরকে বাল্মীকি নাম দিয়েছিল – ব্রহ্মা।
১১) বাল্মীকিকে রামের জীবন কথা লিখতে বলেছিলেন – ব্রহ্মা।
১২) বাল্মীকিকে রামের জীবন কথা শুনিয়েছিল – নারদ মুনি।
১৩) চন্দ্রের জন্ম হয়েছিল – সাগর মন্থনে।
১৪) মিথিলা নগর প্রতিষ্ঠা করল – মিথি।
১৫) আদি পুরুষ নিরঞ্জন কন্যার বিয়ে হয়েছিল – জরৎকারু মুনির সঙ্গে।
১৬) কন্দিনীর কন্যার নাম – ভানু।
১৭) ভানুর সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল – জমদগ্ন্যর।
১৮) অযোধ্যানগর প্রতিষ্ঠা করল – যুবনাশ্ব।
১৯) যুবনাশ্বর সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল – কালনেমি।
২০) কালনেমি – কন্দক রাজার কন্যা।
২১) মহারাজা যুবনাশ্ব গর্ভবতী হয়েছিল – কন্দক রাজার অভিশাপে।
২২) যুবনাশ্বের পুত্রের নাম মান্ধাতা রেখেছিল – ব্রহ্মা।
২৩) যার রথচক্রে সাগর সাত খন্ড হয়েছিল – পৃথু।
২৪) যে নরপতির রথের সারথি ছিলেন নারদ – ইক্ষাকু।
২৫) শুক্রমুনির কন্যার নাম – অব্জা।
২৬) অব্জার জাতিনাশ করেছিল – দন্ড রাজা।
২৭) দন্ড রাজা পড়তে যেত – শুক্র মুনির কাছে।
২৮) শুক্রমুনি ভস্ম হয়েছিল – দন্ড রাজার।
২৯) শুক্রমুনির অভিশাপে সূর্য্য বংশ ধ্বংস হলে অযোধ্যানগরের রাজা হন – বশিষ্ঠমুনি।
৩০) দন্ড ও অব্জার ছেলের নাম – হারীত।
৩১) সোমদত্ত রাজকন্যার নাম – শৈবা।
৩২) শৈবাকে বিবাহ করল – হরিশচন্দ্র।
৩৩) ইন্দ্র তার রাজসভায় তালভঙ্গের কারণে অভিশাপ দেন – পাঁচ নর্তকীকে।
৩৪) পাঁচ নর্তকী শাপভ্রষ্ঠ হয়ে থাকে – বিশ্বামিত্র তপোবনে।
৩৫) পাঁচ নর্তকীকে তপোবনের ডাল ভাঙার কারণে লতার বন্ধনে থাকার শাপ দেয় – বিশ্বামিত্র।
৩৬) পাঁচ নর্তকীর শাপমুক্ত হবার উপায় ছিল – হরিশচন্দ্রের স্পর্শ।
৩৭) গাধির নন্দন – বিশ্বামিত্র।
৩৮) বিশ্বামিত্র রাজা হরিশচন্দ্রের কাছে প্রথমে দানস্বরূপ চেয়েছিল – পৃথিবী।
৩৯) বিশ্বামিত্র রাজা হরিশচন্দ্রের কাছে দ্বিতীয়বার দানস্বরূপ চেয়েছিল – কাঞ্চন।
৪০) হরিশচন্দ্র বিশ্বামিত্র মুনিকে যে পরিমাণ কাঞ্চন দেবার অঙ্গীকার করেছিল – সাতকোটি কাঞ্চন।
৪১) পাত্র মিত্রের অনুরোধে বিশ্বামিত্র হরিশচন্দ্রকে থাকার নির্দেশ দিয়েছিল – বারাণসীতে।
৪২) পৃথিবীর বহির্ভাগে আছে – বারাণসী।
৪৩) বিশ্বামিত্রকে কাঞ্চন দেবার উপায় স্বরূপ শৈবাকে দাসী রূপে বিক্রি করে হরিশচন্দ্র পেয়েছিল – ৪কোটি সোনা।
৪৪) শৈবাকে দাসী রূপে বিক্রি করেছিল – ব্রাহ্মণের কাছে।
৪৫) হরিশচন্দ্রের পুত্র – রুহিদাস।
৪৬) রুহিদাস তার মা শৈবার সঙ্গে ব্রাহ্মণের বাড়ি গেল।
৪৭) ব্রাহ্মণ শৈবা ও তার ছেলেকে খাবার জন্য চাল দেয় – এক সের।
৪৮) হরিশচন্দ্র নিজেকে বিক্রি করেছিল – কালু নামে এক হাড়ির কাছে।
৪৯) কালু হাড়ি হরিশচন্দ্রকে নফর রূপে কেনার বদলে দিয়েছিল – ৩কোটি সোনা।
৫০) কালু হরিশচন্দ্রের নাম রেখেছিল – হরিদাস।
৫১) কালু হরিদাসকে যে কাজে নিযুক্ত করল – শব দাহ।
৫২) বারাণসী ঘাটে প্রতি শব দাহ করার জন্য কালু হরিদাসকে নিতে বলেছিল – পঞ্চাশকাহন।
৫৩) ব্রাহ্মণের নির্দেশে ফুল তুলতে যায় – রুহিদাস।
৫৪) ফুল তুলতে গেলে সাপ দ্বারা দংশনের শাপ দিয়েছিল রুহিদাসকে – বিশ্বামিত্র।
৫৫) রুহিদাসের ফুল তোলার সময় সাপের দংশন এর স্বপ্ন দেখেছিল – শৈবা।
৫৬) রুহিদাসের বুকে সাপ দংশন করে – শ্রীফলে (বেল ফলে) আঁকড়ি লাগালে।
৫৭) শৈবা পুত্র নিয়ে দাহ করার জন্য যায় – হরিশচন্দ্রের কাছে।
৫৮) বিস্মৃত শৈবাকে পূর্বজ্ঞান স্মরণ করায় – হরিশচন্দ্র।
৫৯) রুহিদাস প্রাণ ফিরে পায় – ধর্ম্মরাজের আশীর্বাদে।
৬০) হরিশচন্দ্র অযোধ্যায় রাজ্য ফিরে পেয়ে – রাজসূয় যজ্ঞ করে।
৬১) অযোধ্যার যে রাজা স্বর্গ নরক না পেয়ে মধ্যপথে থাকে – হরিশচন্দ্র।
৬২) সগর রাজার দুই স্ত্রী – কেশিনী ও সুমতি।
৬৩) শিবের বরে সগর রাজা ষাট হাজার পুত্র লাভ করেছিল।
৬৪) কেশিনীর পুত্রের নাম – অসমঞ্জ।
৬৫) সুমতির গর্ভ প্রসব করে বেরিয়েছিল – চর্মের অলাবু(লাউ)।
৬৬) ষাট হাজার পুত্র ছিল – চর্মের অলাবু(লাউ) র মধ্যে।
৬৭) ষাট হাজার পুত্রকে অকালমৃত্যুর শাপ দিয়েছিল – বিশাই।
৬৮) অসমঞ্জর পুত্রের নাম – অংশুমান।
৬৯) অসমঞ্জ বনে এসে ভজনা করেন – শ্রীহরির।
৭০) সগর রাজার যজ্ঞের ঘোড়া চুরি করেছিল – ইন্দ্র।
৭১) ইন্দ্র ঘোড়া চুরি করেছিল – ব্রহ্মার আদেশে।
৭২) যজ্ঞের ঘোড়া চুরি করে ইন্দ্র লুকিয়ে রেখেছিল – কপিল মুনির আশ্রমে।
৭৩) কপিল মুনি চুরি করেছে ভেবে কপিল মুনিকে মেরেছিল – সগর রাজার পুত্ররা।
৭৪) সগর রাজার ষাট হাজার পুত্র ভস্ম হয়ে গিয়েছিল – কপিল মুনির ক্রোধাগ্নিতে।
৭৫) সগর বংশের উদ্ধারের উপায় অংশুমানকে বলেছিল – কপিল মুনি।
৭৬) সগর বংশের উদ্ধারের উপায় – মর্ত্ত্যলোকে গঙ্গার প্রবাহ।
৭৭) অংশুমান গঙ্গার জন্মকথা জানতে চেয়েছিল – কপিল মুনির থেকে।
৭৮) নারায়ণকে রামনাম গান শুনিয়েছিলেন – ত্রিপুরারি (শিব)।
৭৯) গান শুনে নারায়ণের চোখ দিয়ে যে জল পড়েছিল সেখান থেকে – গঙ্গার জন্ম।
৮০) অংশুমানকে সিংহাসনে রেখে – সগর রাজা গেলেন গঙ্গা আনতে।
৮১) গঙ্গা আনার জন্য অংশুমান তপ করলেন – দশহাজার বছর।
৮২) অংশুমান পুত্র দিলীপ – তার দুই স্ত্রীকে রেখে গঙ্গার জন্য তপস্যা করতে গেলেন।
৮৩) শিবের আশীর্বাদে দিলীপের এক স্ত্রী গর্ভবতী হয়ে – মাংসপিন্ড জন্ম দিল।
৮৪) বশিষ্ঠ মুনির নির্দেশে – দিলীপের দুই স্ত্রী মাংসপিন্ডকে পথে রেখে দিল।
৮৫) মাংসপিন্ড থেকে রাজার কুমারের জন্ম হল – অষ্টাবক্র মুনির আশীর্বাদে।
৮৬) দিলীপের সেই পুত্রের নাম হল – ভগীরথ।
৮৭) ভগীরথ পড়তে যেত – বশিষ্ঠ মুনির কাছে।
৮৮) ভগীরথ গঙ্গা আনয়নের জন্য প্রথমে তপস্যা করেছিলেন – ইন্দ্রের।
৮৯) ভগীরথ ইন্দ্রকে তুষ্ট করেছিলেন – ৭০০০বছর সেবা করে।
৯০) ইন্দ্র ভগীরথেকে উপাসনা করতে বলেন – শিবের।
৯১) ভগীরথ শিবের তপস্যা করেন – ১০, ০০০ বছর।
৯২) শিবের নির্দেশে বিষ্ণুর উপাসনা করেন ভগীরথ – ৪০ বৎসর।
৯৩) ভগীরথকে শঙ্খ দেন – নারায়ণ।
৯৪) ভগীরথকে রথ দেন – ব্রহ্মা।
৯৫) সুমেরু পর্বতের গহ্বরে গঙ্গা ঘুরে বেড়ান – ১২বছর।
৯৬) সুমেরু পর্বত কেটে গঙ্গাকে মুক্ত করার জন্য ভগীরথকে ঐরাবত দিয়েছিল – ইন্দ্র।
৯৭) ঐরাবত সুমেরু পর্বতকে চারধারে কেটে দিলে গঙ্গা চার ভাগে বিভক্ত হয়।
৯৮) গঙ্গার চারটি অংশের নাম – বসু, ভদ্রা, শ্বেত, অলকানন্দা।
৯৯) গঙ্গার যে অংশ পৃথিবীর ওপরে পড়ে – অলকানন্দা।
১০০) সুমেরু পর্বত থেকে গঙ্গা আসে – কৈলাসে।
১০১) গঙ্গাকে শিবের জটায় ধারণ করার জন্য ভগীরথ শিবের তপস্যা করেন – ১বছর।
১০২) জটার মধ্যে থেকে বেরোবার পথ না পেয়ে জটার মধ্যে গঙ্গা ঘুরে বেড়ায় – ১২বছর।
১০৩) শিব জটা চিরে গঙ্গাকে মুক্ত করলে সেই স্থানের নাম হয় – হরিদ্বার।
১০৪) গঙ্গার যে ধারা পাতালে প্রবেশ করে তার নাম – ভোগবতী।
১০৫) হরিদ্বারের পুণ্যসীমা বলতে পারে না – ব্রহ্মা।
১০৬) বাহ্মণের মাথা কেটে ব্রহ্মহত্যার পাপ বিমোচনের জন্য গঙ্গা স্নান করেন – শিব।
১০৭) শিবের স্নান করে গঙ্গার জন্য পাঁচ ক্রোশ জুড়ে কেটে দেওয়া স্থানে গড়ে ওঠা তীর্থের নাম – বারাণসী।
১০৮) গঙ্গা যে মুনির ঘর ভাসিয়ে দিয়েছে – জহ্নু মুনির ঘর।
১০৯) ঘর গঙ্গা ভাসিয়ে দিলে যে মুনি গন্ডূষ ভরে জল পান করে উদরে রেখে দেন – জহ্নু মুনি।
১১০) ভগীরথের স্তবে জহ্নু মুনি গঙ্গাকে মুক্ত করেন – দক্ষিণ জানু চিরে।
১১১) গঙ্গা জহ্নু মুনির উদরে কিছুকাল ছিল বলে তার নাম হয় – জাহ্নবী।
১১২) জন্মাবধি বেশ্যা সেবা করেও মৃত্যুর পর স্বর্গ পায় যে মুনি – কান্ডার মুনি।
১১৩) কান্ডার মুনির পাপ বিমোচন হয় – গঙ্গায় তার অস্থি পড়ার ফলে।
১১৪) গঙ্গা পদ্মা ও ভাগীরথী দুই নামে বিভক্ত হয় – গৌড়ের কাছে।
১১৫) সুরধুনীকে পদ্মাকে শাপ দেয় – তার জলে সংসারে কেউ মুক্তি পাবে না।
১১৬) ইন্দ্র গঙ্গার জলে স্নান করায় সে স্থানের নাম হয় – ইন্দ্রেশ্বর।
১১৭) মেড়াতলার পূর্ব নাম – সরিদ্বরা।
১১৮) সরিদ্বরায় ব্রাহ্মণ মেড়ায় চড়ে আসেন বলে এর নাম – মেড়াতলা।
১১৯) নদীয়ার যেখানে গঙ্গা একরাত্রি বাস করেন – নবদ্বীপে।
১২০) প্রয়াগ সমান তীর্থ – সপ্তগ্রাম।
১২১) গঙ্গা ভগীরথের কথা শুনে শতমুখী হয় – বিহারোদের ঘাটে।
১২২) গঙ্গা আনয়নে ভগীরথ ব্যয় করেছেন – ষাট হাজার বছর।
১২৩) শৃঙ্গাররত রাক্ষসকে মেরে ব্রহ্মশাপের পাপী হয়েছিল – সৌদাস।
১২৪) রাক্ষস রাক্ষসী শৃঙ্গারের সময় যে রূপ নিয়েছিল – বাঘের।
১২৫) সৌদাস শাপ বিমোচনের জন্য – অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিল।
১২৬) সৌদাস অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিল – বশিষ্ঠের আদেশে।
১২৭) রাক্ষসী সৌদাস রাজার কাছে মাংস খাবার আশা প্রকাশ করেছিল – বশিষ্ঠ মুনিরছদ্মবেশে।
১২৮) রাজা মুনির জন্য আহরণ করেছিল – ঘোড়ার মাংস।
১২৯) মুনির জন্য মানুষের মাংস রান্না করেছিল রাক্ষসী – প্রাচীন ব্রাহ্মণের বেশে।
১৩০) সৌদাস শাপিত জল নিজের পায়ে ফেলেছিল বলে নাম হয়েছিল – কল্মাষপাদ।
১৩১) সৌদাসকে ব্রহ্মরাক্ষস হয়ে থাকার অভিশাপ দিয়েছিল – বশিষ্ঠ মুনি।
১৩২) সৌদাস ব্রহ্মরাক্ষস হয়ে ছিল – ১১বছর।
১৩৩) সৌদাসের শাপ বিমোচনের উপায় – গঙ্গাদর্শন।
১৩৪) গুরুর গুরুদক্ষিণা উপহাস করলে গুরুর শাপে ব্রহ্মদৈত্য হয়ে আছে – বরদত্ত।
১৩৫) ব্রহ্মদৈত্য ও ব্রহ্মরাক্ষসের মধ্যে মিত্রতা হয় – ৬মাসের মল্লযুদ্ধের পর।
১৩৬) ব্রহ্মদৈত্য ও ব্রহ্মরাক্ষসের শাপ বিমোচন হয় – ভার্গব মুনির দেওয়া গঙ্গাজলের স্পর্শে।
১৩৭) সুদাস পুত্র দিলীপ অশ্বমেধ যজ্ঞ করলে যজ্ঞের ঘোড়া লুকিয়ে রাখে – ইন্দ্র।
১৩৮) যজ্ঞের ঘোড়া ফিরিয়ে আনতে ইন্দ্রের সঙ্গে যুদ্ধ করে – দিলীপ পুত্র রঘু।
১৩৯) ইন্দ্রকে রঘু বন্দী করে – পশুপতি সন্ধি বাণে।
১৪০) ইন্দ্রকে অযোধ্যানগরে বেঁধে রাখে – সাতদিন।
১৪১) ইন্দ্রকে মুক্ত করা হয় – ব্রহ্মার আদেশে।
১৪২) রঘুবংশ নামে জগৎ বিখ্যাত হবে এই আশীর্বাদ রঘুকে করেন – ব্রহ্মা।
১৪৩) রঘু ইন্দ্রর থেকে বর চেয়েছিল – অযোধ্যায় কখনো যেন অনাবৃষ্টি না হয়।
১৪৪) বরদত্ত চৌষট্টি বিদ্যা অধ্যয়ন করেছিল – কশ্যপ মুনি।
১৪৫) চৌষট্টি বিদ্যা শেখানোর গুরুদক্ষিণা হিসাবে কশ্যপ মুনি চেয়েছিল – চোদ্দ কোটিসোনা।
১৪৬) বরদত্ত গুরুদক্ষিণার জন্য ধন চাইতে যান – রঘু রাজার থেকে।
১৪৭)