ল‍্যাবরেটরি – উদ্ধৃতিমূলক প্রশ্নোত্তর আলোচনা


১) “স্কুল থেকে আরম্ভ করে শেষ পর্যন্ত পরীক্ষার তোরণে তোরণে ছিলেন পয়লা শ্রেণির স‌ওয়ারি” – কার কথা বলা হয়েছে ?
● নন্দকিশোর

২) “এই হল ওঁর (নন্দকিশোরের) পণ” – কী পণ ছিল ?
● ছেলেদের জন‍্য বিজ্ঞানের বড়ো রাস্তাটা খুলে দিতে হবে বেশ চ‌ওড়া করে

৩) “নন্দকিশোরের দক্ষতার ওপর তাঁর প্রচুর শ্রদ্ধা ছিল” – কার ?
● রেলকোম্পানির বড় সাহেবের

৪) “লোকটা অসামান‍্য কৌশলী, সেই বাজারে নতুন নতুন খালে নালায় তাঁর মুনাফার টাকায় বান ডেকে এল” – লোকটা কে ?
● নন্দকিশোর

৫) “সেখানে জুটে গেল তাঁর এক সঙ্গিনী” – কার কোথায় ?
● নন্দকিশোরের, পাঞ্জাবে

৬) “গলায় মোটা সোনার চেন, হাতে হীরের আংটি…” – কার সম্পর্কে বলা ?
● পাঞ্জাবের বড় বড় শেঠজি

৭) “সে আমার কুষ্ঠি গণনা করে বলেছিল একদিন দুনিয়ায় আমার নাম জাহির হবে” – সে কে ?
● পাড়ার ডাকসাইটে জ‍্যোতিষী

৮) “সে আমার কুষ্ঠি গণনা করে বলেছিল একদিন দুনিয়ায় আমার নাম জাহির হবে” – কার কুষ্ঠি গণনা করেছিল ?
●সোহিনীর

৯) “নন্দকিশোরের চমক লাগল ওর দাবির সাহস দেখে” – কার দাবি ?
● সোহিনীর

১০) “নন্দকিশোরের চমক লাগল ওর দাবির সাহস দেখে” – কী দাবি ?
● সাত হাজার টাকার দেনা শোধ করতে হবে

১১) “যৌবনের হাটে মন নিয়ে জুয়ো খেলবার সময়‌ই ছিল না তাঁর” – কার ?
● নন্দকিশোরের

১২) “ঐ একরোখা একগুঁয়ে মানুষ সাংসারিক প্রয়োজন বা প্রথাগত বিচারকে গ্রাহ‍্য করতেন না” – কার কথা বলা হয়েছে ?
● নন্দকিশোরের কথা

১৩) “একজন তো তার থিসিস ওর নামে উৎসর্গ করে বসলে” – কার নামে উৎসর্গ করেছিল ?
● সোহিনীর নামে

১৪) “কিছুদিন থেকে একটি ছেলের দিকে সোহিনী দৃষ্টিপাত করছিল” – কার দিকে ?
● রেবতী ভট্টাচার্য

১৫) “জান মেট্রিয়ার্কাল সমাজ কাকে বলে ?” – কাকে বলে ?
● যে সমাজে মেয়েরাই হচ্ছে পুরুষের সেরা

১৬) “তোমাকে খবর দিচ্ছি, রেবতীর বুদ্ধির ডগার উপরে চড়ে বসে আছে একটি রীতিমত মেয়ে” – মেয়েটি কে ?
● রেবতীর পিসি

১৭) “মকদ্দমায় জিতে তুমি তো সরে পড়লে, সে লোকটা গলায় দড়ি দিয়ে মরতে যায় আর কি” – কোন লোকটা ?
● বিপক্ষ পক্ষের আর্টিকেলড ক্লার্ক

১৮) “চৌধুরী জিগগেসা করলেন, “এই অপয়মন্তটাকে এত সম্মান কেন” ? – অপয়মন্তটা কে  ?
● রোয়া ওঠা হাড় বের করা একটা কুকুর

১৯) “একটা রিসার্চের কাজে ওর বিশেষ দরকার হয়েছিল উঁচু পাহাড়ে যাবার” – রেবতী কোন পাহাড়ে যাবে ঠিক করেছিল ?
● বদরিকাশ্রমে

২০) “আমাকে চুরুট ধরিয়ে প্রায় বর্মিজ মেয়ে বানিয়ে তুলেছিলেন” – কে কাকে বর্মিজ মেয়ে বানিয়ে তুলেছিলেন ?
● নন্দকিশোর সোহিনীকে

২১) “আজ‌ই সকালে স্বামীর লাইব্রেরি ঘেঁটে এ নাম সোহিনী প্রথম বের করেছে”
– নামটা কী ?
● ক্কোয়াইটানিয়েঙ্গ

২২) “একটা মেয়ে রেবতীকে তলিয়ে দিয়েছে, আর একটা মেয়ে তাকে টেনে তুলবে ডাঙায়, এই আমার পণ র‌ইল”
– কোন মেয়ে রেবতীকে তলিয়ে দিয়েছে ?
● রেবতীর পিসি

২৩) “একটা মেয়ে রেবতীকে তলিয়ে দিয়েছে, আর একটা মেয়ে তাকে টেনে তুলবে ডাঙায়, এই আমার পণ র‌ইল” – কোন মেয়ে রেবতীকে টেনে তুলবে ?
● সোহিনী

২৪) “চমৎকার ফুলের শোভা কিন্তু কিছুতেই বাঁচাতে পারলুম না” – কোন ফুলের কথা বলা হয়েছে ?
● ক্কোয়াইটানিয়েঙ্গ

২৫) “ও বুঝেছি, তার পাঁচটি পাপড়ি, একটি উজ্জ্বল হলদে, বাকি চারটে শ‍্যামবর্ণ” – কোন ফুলের কথা বলা হয়েছে ?
● মেলিনা

২৬) “পরের দিন সোহিনী অধ‍্যাপককে ডেকে পাঠালে” – কী বার ছিল সেদিন ?
● সোমবার

২৭) “এই জেদ তাঁর মতো আমাকেও পেয়ে বসেছিল” – কোন জেদের কথা বলেছে সোহিনী ?
● সমস্ত এশিয়ায় এমন ল‍্যাবরেটরি কোথাও পাওয়া যাবে না

২৮) “ও ভাঙন ধরানো মেয়ে, ওর হাতে যা পড়বে আস্ত থাকবে না” – কার কথা বলা হয়েছে ?
● নীলা

২৯) “কাছ থেকে যখন দেখতুম, দেখেছি উনি বড়ো ; আজ দূর থেকে দেখছি, দেখি উনি আরো বড়” – সোহিনী কার সম্পর্কে বলেছে ?
● নন্দকিশোর

৩০) “তার পরদিনে রেবতী ল‍্যাবরেটরিতে নির্দিষ্ট সময়ের অন্তত বিশ মিনিট আগে এসেই উপস্থিত” – সেই দিন কী বার ছিল ?
● মঙ্গলবার

৩১) “ও বেচারার চা খাবার অভ‍্যাস নেই, সর্দির আভাস দিলে বেলপাতাসেদ্ধ গরম জল খেয়ে থাকে।”
– কার কথা বলা হয়েছে ?
● রেবতীর

৩২) “কালীর মতো রঙ, নিমের মতো তিতো” – কীসের কথা বলা হয়েছে ?
● কড়া চা

৩৩) “আমাকে উদ্ধার করেছেন ঐ মহাপুরুষ। অনেক নীচে নামতে হয়েছিল, শেষকালে তুলে বসাতে পেরেছেন – ” – কোথায় ?
● তাঁর (নন্দকিশোরের) পায়ের তলায়

৩৪) “বলে গিয়েছেন যেন মেয়ে জামাইয়ের গুমর বাড়াবার জন‍্যে তাঁর জীবনের খনিখোঁড়া রত্ন ছাইয়ের গাদায় হারিয়ে না ফেলি” – কে কাকে বলে গিয়েছেন ?
● সোহিনীকে নন্দকিশোর

৩৫) “জর্মনি থেকে স্বামী এটা কিনেছিলেন, বরাবর তাঁর রিসর্চের কাজে লেগেছিল” – কোন জিনিসের কথা বলা হয়েছে ?
● ক্রনোমিটার

৩৬) “ও যে গুণী, তার সে গুণ যে বানিয়ে তোলা যায় না, সে গুণ খুঁজে মিলবে না” – কার কথা বলা হয়েছে ?
● মাণিক

৩৭) “আমার প্রবেশ নিষেধ পাছে স‍্যার আইজাকে গ্র‍্যাভিটেশন যায় নড়ে” – স‍্যার আইজাক বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ?
● রেবতীকে

৩৮) “তার তিনটে বিয়ে, আমার দায় অনেকটা হালকা হবে, আর সে মদ খেয়ে ঢলাঢলি করে নাইটক্লাবে – তখন আমি অনেকটা ছুটি পাব” – কার সম্পর্কে বলা হয়েছে ?
● মোতিগড়ের রাজকুমার

৩৯) “রাজকন‍্যাটি মাটির দরে বিকোবে তা জানি, কিন্তু আমি বেঁচে থাকতে রাজত্ব সস্তায় বিকোবে না” – রাজকন‍্যা কে ? রাজত্বটা কী ?
● নীলা, ল‍্যাবরেটরি

৪০) “ছেলেটা ভালো ভালোয়বিষয়ে বক্তৃতা দিয়ে বেড়ায়, দেশের মঙ্গলের দিকে ওর বুলি খুব সহজে খেলে” – ছেলেটা কে ?
● অধ‍্যাপক মজুমদার

৪১) “ওর বিপদ হচ্ছে সায়ান্সে ও যত বড়ো ওস্তাদ‌ই হোক, তুমি যাকে মেট্রিয়ার্কি বল সে রাজ‍্যের ও ঘোর আনাড়ি” – কার সম্পর্কে বলা ?
● রেবতী

৪২) “ওর(সোহিনীর) শাড়ির নীচে ছিল কোমরবন্ধ লুকানো” – কী ছিল ?
● ছুরি

৪৩) “সোহিনী তার কাছ থেকে টেলিগ্রাম পেয়েছে যদি দেখা করতে চাও শীঘ্র এসো”
– কার কাছ থেকে টেলিগ্রাম পেয়েছে ?
● আইমার থেকে

৪৪) “এর‌ই হাত থেকে নন্দকিশোর কিনে নিয়েছিলেন সোহিনীকে” – কার হাত থেকে?
● আইমার

৪৫) “ওরা আমাকে অভিনন্দন দেবে তার‌ই আয়োজন চলছে” – কারা কাকে অভিনন্দন দেবে ?
● জাগানী ক্লাবের মেম্বররা সোহিনীকে

৪৬) “এইটুকু জানলেই হবে মেট্রপলিটান ব‍্যাঙ্কের তিনি ডাইরেক্টর”  – কার কথা বলা হয়েছে ?
● ব্রজেন্দ্রবাবু

৪৭) “বোকা মানুষ, পড়াশুনা করে এই পর্যন্ত তার তাকাত” – রেবতী সম্পর্কে এটা কার ভাবনা ?
● পাঞ্জাবী দারোয়ানের

৪৮) “কিন্তু ওকে বিবাহ করা নিরাপদ, বিবাহোত্তর উচ্ছৃঙ্খলতায় বাধা দেবার জোর তার নেই” – কার কথা বলা হয়েছে ?
● রেবতীর

৪৯) “এতদিন পর ডক্টর ভট্টাচার্য সায়ান্সের জয়তিলক ভারতমাতার কপালে পরিয়ে দিলেন” – ডক্টর ভট্টাচার্যের নাম কী ?
● রেবতী

৫০) “এর নকল করা রেবতীর অসাধ‍্য” – কীসের নকল করা ?
● চুরুট ধরানো

৫১) “কিন্তু এই দৃশ‍্যটা ওর(রেবতীর) শরীর মনকে আরো অসুস্থ করে তোলে” – কোন দৃশ‍্যটা ?
● ব্রজেন্দ্রবাবুর মুখের চুরুট থেকে নীলার চুরুট ধরানো

৫১) “রেবতী তখন অন‍্যদের অভাজন বলেই মনে করে – ভাবে ওরা ছোবড়া নিয়েই খুশি, শ্বাসটা পেল না” – ছোবড়া কী ? শ্বাসটাইবা কী ?
● ছোবড়া – নীলার দেহ, শ্বাস – নীলার ভালোবাসা

৫২) “ঐ সব মস্ত মস্ত সেনটেন্স আর বড়ো বড়ো শব্দগুলো মুখস্থ করা আমার পক্ষে ভারি শক্ত হবে” – কীসের ভাষা ?
● বক্তৃতার ভাষা

৫৩) “তোমাদের সবাইকে ঐ বাঙালের কাছে হার মানতে হল” – বাঙালটা কে ?
● রেবতী

৫৪) “আমার সমস্ত সময় উনি দখল করেছেন ওঁর জেদের জোরে। এই তো ওঁর পৌরুষ”
– উনি কে ?
● রেবতী

৫৫) “আশ্চর্য ! কাজ না থাকলে এইখানেই ওঁর ছুটি, আবার কাজ থাকলে এইখানেই ওঁর কাজ। এমন নাছোড়বান্দার সঙ্গে আমরা কেজো লোকেরা পাল্লা দিই কী করে”
– নাছোড়বান্দাটা কে ?
● রেবতী

৫৬) “মা, তুমি এই জীবটিকে আবিষ্কার করেছ যখন, তখন এই গোষ্ঠবিহারীর ভার তোমাকেই নিতে হবে।” – গোষ্ঠবিহারীটি কে ?
● রেবতী